Ad

Ad

Pages

Friday, 22 November 2013

উইন্ডোজ ফোন [পর্ব-২] :: মেমোরী কার্ড দিয়ে উইন্ডোজ ফোন -এ অ্যাপ ইনস্টল করবেন যেভাবে !

 
উইন্ডোজ ফোন নিলাম এটি নিয়ে গাড়ি গাড়ি টিউন লেখার জন্য ! কিন্তু আসলে সময়ই পাচ্ছিলাম না। লুমিয়া ৬২৫ নিয়ে রিভিউ লেখার পর অনেকেই উইন্ডোজ ফোন কিনেছেন। কিন্তু উইন্ডোজ ফোন নিয়ে নিয়মিত লিখতে পারছিনা বলে অনেকেই আপনার বিক্রি করে দেবেন বলে হুমকি দিচ্ছেন। যাহোক উইন্ডোজ ফোন ব্যবহারকারীদের অনেকেই আমাকে ম্যাসেজ করেছিলেন কিভাবে মেমোরী কার্ড দিয়ে উইন্ডোজ ফোনে অ্যাপ ইনস্টল করা যায়। তাই মূলত এই টিউন।
প্রথমেই বলে নেই। উইন্ডোজ ফোন অনেকগুলি আছে এরমধ্যে সবগুলিতে কিন্তু মেমোরী কার্ড স্লড নেই বা অর্থাৎ কতকগুলি ফোনের ফিক্সড মেমোরী। আমার এই টিউন তাদের জন্য যাদের উইন্ডোজ ফোনে মেমোরী কার্ড ঢোকানো যায়। কেননা যাদের ফোনে মেমোরী কার্ড ঢোকানো যায়না অর্থাৎ ফিক্সড মেমোরী তাদের জন্য এই টিউন প্রযোজ্য নয়। এবং বলে রাখা ভাল ফিক্সড মেমোরী উইন্ডোজ ফোনে সরাসরি স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করা ছাড়া আর কোন পদ্ধতি এখনপর্যন্ত নেই।

মেমোরী কার্ড দিয়ে উইন্ডোজ ফোন অ্যাপ -এ ইনস্টল করবেন যেভাবে !

মেমোরী কার্ড দিয়ে অ্যাপ ইনস্টল করতে হলে অবশ্যই কম্পিউটার থেকে উইন্ডোজ ফোন স্টোর এ কাঙ্খিত অ্যাপটি অপেন করে নিচে বাম দিকে App requires এবং supported languages এর নিচে "Download and install manually" এ ক্লিক করলে অ্যাপ ফাইলটি ডাউনলোড হবে। উইন্ডোজ ফোনের অ্যাপ ফরমেট হল .XAP

এরপর ডাউনলোডকৃত অ্যাপগুলি আপনার ফোনের SD কার্ড এ কপি করুন। Games বা Apps  নামের একটা ফোল্ডার তৈরী করে সবগুলি ওটার ভিতরে রাখতে পারেন। ফোনে যেকোনকিছু রাখলে একটু সাজিয়ে রাখবেন। এতে সবকিছু খুজে পেতে সহজ হয় এবং সুন্দর দেখায়।

এবার ফোনে গিয়ে "Start"  স্ক্রিন থেকে "Store"  এ যান এবং নিচে SD Card এ tap করুন। ( মেমোরী কার্ড লাগানোর পরও এই অপশন না আসলে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।) বলে রাখা ভাল এসময় আপনার ফোনে ইন্টারনেট কানেকশন অ্যাকটিভ থাকতে হবে। আপনি অ্যাপগুলি কম্পিউটার থেকে ডাউনলোড করলেও ফোনে ইনস্টলের সময় ইন্টারনেট কানেকশন লাগবে। কারণ উইন্ডোজ ফোন ভ্যারিফাই করে এগুলি আসলেই Windows Phone Store থেকে ডাউনলোড করা হয়েছে কিনা। পাইরেসি রোধ এবং ভাইরাস কিংবা ম্যালওয়্যার থেকে সুরক্ষার জন্যই এই পদক্ষেপ। তবে এটির জন্য আপনার মোটেও অনেকগুলি মেগাবাইট নষ্ট হবেনা। অল্প কিছু KB কাটতে পারে।

এখন যে অ্যাপগুলি ইন্সটল করতে চান সেগুলি একেক করে সিলেক্ট করতে পারেন অথবা নিচে "select all" এ Tap দিয়ে সবগুলি একেবারে সিলেক্ট করতে পারেন। এবার "install" এ Tap দিলে এক এক করে সবগুলি অ্যাপ ইন্সটল হতে থাকবে। এ পুরো সময়টিতে অবশ্যই আপনার ইন্টারনেট কানেকশন সচল থাকতে হবে। ভয় নেই কারণ এতে আপনার ইন্টারনেট Data ব্যালেন্স থেকে সামান্য কিছু KB কাটবে মাত্র। যদি ইন্টারনেট কানেকশন খুবই দুর্বল হয় তাহলে কোন কোন অ্যাপে "Attention Required. Tap here" দেখাতে পারে। তখন ওটাতে Tap করে Try Again করতে হবে।
যদি কোন অ্যাপ আপনার ফোনের সাথে কমপাটিবল না হয় তাহলে সেগুলি "Incompatible apps" এর নিচে থাকবে।
আরেকটা গুরুর্ত্বপূর্ণ জিনিস মনে রাখবেন তা হল ধরা গেল আপনি অনেকদিন বা কিছুদিন আগে অনেকগুলি অ্যাপ ডাউনলোড করেছেন কম্পিউটার থেকে। এখন কয়েকদিন পর অ্যাপগুলি ফোনে ইনস্টল করতে গিয়ে দেখলেন ওই অ্যাপগুলি লিষ্টে দেখাচ্ছে না। এই সমস্যা শুধুমাত্র সেই অ্যাপগুলিতে হবে যেগুলি আপনি ডাউনলোড করার পর নতুন কোন ভার্সন বের হয়েছে। অর্থাৎ আপনাকে অবশ্যই সবসময় লেটেস্ট ভার্সন ইনস্টল করতে হবে।
আশা করছি উইন্ডোজ ফোন / লুমিয়া ব্যবহারকারীদের এই টিউনটি উপকারে আসবে। উইন্ডোজ ফোন নিয়ে কোন প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা, মতমত কিংবা সাহায্যের জন্য অবশ্যই মন্তব্য করবেন। আমি অবশ্যই চেষ্টা করব উত্তর/সমাধান দিতে।

Windows Phone Nokia Lumia-625, Episode-1


 
এটি 2 পর্বের উইন্ডোজ ফোন চেইন টিউনের 1 তম পর্ব
  • উইন্ডোজ ফোন [পর্ব-১] :: হ্যান্ডস অন রিভিউঃ উইন্ডোজ ফোন ৮ নোকিয়া লুমিয়া ৬২৫
লুমিয়াটা কিনেছি বেশ কয়েক সপ্তাহ হল ! ভাবলাম আগে কয়েকদিন ভাল করে ইউজ করি; তাহলে বিস্তারিতভাবে রিভিউ লিখতে পারব। অবশ্যি সময়ও পাচ্ছিলাম না রিভিউ টিউন করার   :-P
যাহোক লুমিয়া কেনার কোন প্লান ছিল না ! অ্যান্ড্রয়েডটা হুট করে বিক্রি করে দিলাম। অ্যান্ড্রয়েডে মজা পাইনি বা ভাল লাগে নাই এরকম কোন কারণে নয়। অ্যান্ড্রয়েড অবশ্যই সবার সেরা এবং বস একটা মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। তো অ্যান্ড্রয়েড বিক্রির পর ভেবেছিলাম একটা iPhone নেই। অবশ্যই সেকেন্ডহ্যান্ড ! আইফোন 4, 4s এর সেকেন্ডহ্যান্ড এখন অনেক কম দামে বিক্রয়.কম এবং সেলবাজারে পাওয়া যাচ্ছে। সেজন্যই এই ভূত মাথায় চড়েছিল। আমি আবার কোন সৌখিন বা দামী (!) জিনিস কেনার ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক সিম্টেম ফলো করি; তাই পরামর্শের জন্য ফেইসবুকে একটা স্ট্যাটাসও দিয়ে দিলাম। আইফোন নাকি উইন্ডোজ ফোন এই নিয়ে জাতির তুমুল ভোটাভুটি। :D

আইফোন নেয়া উচিত এরকম মন্তব্যই বেশি। তবে কয়েকটা বিপক্ষে মন্তব্যও এসেছে এবং অবশ্যই সেগুলি যুক্তিসংগত। উইন্ডোজ ফোন নিয়েও মন্তব্য এসেছে। বলার আর জো নেই যে নোকিয়া লুমিয়া মানেই উইন্ডোজ ফোন। অনেকজনই লুমিয়াও ট্রাই করতে বলল। আমিও চিন্তা করলাম আবহাওয়া সম্পূর্ণ পরিবর্তন করা দরকার। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম নোকিয়া লুমিয়া অর্থাৎ উইন্ডোজ ফোন নিব। আমার মেইন গোল যেতেহু অভিজ্ঞতা কামানো তাই এটা সবচেয়ে বেশি ভাল হবে। যেই ভাবনা সেই কাজ। কয়েকদিন লুমিয়া ফোনগুলির কনফিগারেশন, পারফামেন্স এবং ফিচার ইত্যাদির উপর গুগলে চিরুনী অভিযান চালানো হল। এবং শেষ পর্যন্ত নোকিয়া লুমিয়া ৬২৫ টাই সাধ্যের মধ্যে বেশ ভাল মনে হল। নিয়ে নিলাম ওটাই।

NOKIA LUMIA 625
Bigger. Better. Faster.
ইমেজ ক্রেডিটঃ নোকিয়া

ফিচার ও বিস্তারিত রিভিউ

প্রথমেই বলব নোকিয়া লুমিয়া ৬২৫ একটি মিড বাজেটের ফোন। এর বর্তমান দাম ধরা হয়েছে ২২,৫০০ টাকা। অর্থাৎ এটি পুরোপুরি বাজেট ফোনও নয় আবার বেশীদামী ফোনও নয়। দুইটার মাঝামাঝি বলা যেতে পারে। ফোনটিতে মূলত আগের হাই-এন্ড নোকিয়া লুমিয়া ৮২০, ৯২০ এবং ১০২০ এর নরমাল ফিচারগুলি অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। আর সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফিচারটি হল এটি 4G সাপোর্টেট ফোন। এই বাজেটের মধ্যে সাধারণত 4G সেট পাওয়া যায়না। আমাদের দেশে ইতিমধ্যেই 3.9G দিয়ে দিয়েছে ! আশাকরি সামনে বছরেই আমরা 4G LTE পেয়ে যাব। :)

ডিসপ্লেঃ

লুমিয়া ৬২৫ এর সবচেয়ে আকর্ষনীয় হল এটিতে রয়েছে ৪.৭ ইঞ্চি ডিসপ্লে। যেটি লুমিয়া সিরিজগুলির মধ্যে সবচেয়ে বড়। তাই যাদের বড় ডিসপ্লে ব্যবহার করে অভ্যাস তারা বেশ কমফোর্ট ই ফিল করবেন। তবে বাজে দিকটি হল ডিসপ্লে সাইজ বড় হলেও এটির রেজুলেশন ৪৮০ x ৮০০ পিক্সেল। যা এত বড় একটি ডিসপ্লের জন্য একটু কমই বটে। তাছাড়া এটির Pixel Density 199 ppi যা অনেক কম। অবশ্যি আপনার বেশিদামী ফোন ব্যবহারের অভ্যাস না থাকলে পার্থক্য ততটা বুঝতে পারবেন না। যাহোক বড় ডিসপ্লে হওয়ায় ফোনটিতে ভিডিও, গেমিং এবং ইন্টারনেট ব্রাউজিং করে অনেক মজা পাবেন। তবে ডিসপ্লে বড় হলেও ফোনটি মোটেও অনেক বড় মনে হয়না। অর্থাৎ ফোনটা ঠিক পাতলাও নয় আবার স্লিমও নয় কিন্তু মোটা মনেহয়না। স্লিম গঠন এবং রাউন্ডেড কর্ণার এর জন্য অনায়াসে প্যান্টের পকেটে রাখতে পারবেন :)

লুমিয়া সিরিজের সবচেয়ে বড় ডিসপ্লেযুক্ত ফোন লুমিয়া ৬২৫
ইমেজ ক্রেডিটঃ নোকিয়া
আর দুটি দারুন ব্যাপার হল এটির IPS LCD ডিসপ্লের সাথে Gorilla Glass 2 ব্যবহার করা হয়েছে। এর ফলে ডিসপ্লেতে কোন দাগ পড়ার সুযোগ নাই এবং স্ক্রিন প্রটেকশন ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। আমি গরিলা গ্লাস যুক্ত ফোন এর আগে ব্যবহার করিনি। এই প্রথম। আমি সুই এবং নখ দিয়ে ডিসপ্লেতে দাগ ফেলানোর চেষ্টা করেছিলাম। ;-)  কিন্তু একটুও দাগ পড়েনি এবং কোন ক্ষতি হয়নি। সত্যিই দারুন ব্যাপার একটা।
লুমিয়া ৬২৫ এর আরেকটি দারুন ব্যপার হল এটিতে ব্যবহার করা হয়েছে Super Sensitive Touch Technology. যার ফলে আপনি ঠান্ডার সময় হাতে গ্লোবস পরেও ফোনটি ব্যবহার করতে পারবেন এবং আপনার আঙ্গুলের প্যাড এর পাশাপাশি নখের সাহায্যেও টাচ করতে পারবেন। সামনে ঠান্ডা আসতেছে তাই এই সুবিধাটা আমার দারুন কাজে আসবে :)

গঠনঃ

নোকিয়া সাধারণত লুমিয়া তৈরীর প্রথম থেকেই কালারফুল ফোন তৈরী করছে। আর তারই ধারাবাহিকতায় লুমিয়া ৬২৫ ও পাবেন লাল-কমলা, হলুদ, সবুজ, কালো এবং সাদা কালারে। আমি নিয়েছি কালোটা। কালোটাও জোস ! অন্য কালার পাইনি। :( লালচে কমলা কালারটা অনেক সুন্দর লাগে দেখতে।  তবে ফোনটির ব্যাক কভারটির গঠন দারুন। অনেক সুন্দর দেখা যায়, স্মুথ এবং সহজে স্লিপও করবে না। ব্যাক কভারটি বাকানো হওয়ায় ধরতে অনেক সুবিধা হয়।
ব্যাক কভারটি খোলা যায় তবে এর ব্যাটারি খুলতে পারবেন না। ব্যাটারিটি আলাদা কিন্তু উপরে সেপারেটর সহ স্ক্রু দিয়ে আটকানো আছে। শুধু মাইক্রো সিম কার্ড এবং মাইক্রোড SD কার্ড লাগাতে পারবেন।
আমার কাছে আলাদা ভাল ক্যামেরা নাই তাই নিজের ফোনের ছবি তুলি নাই। লালচে-কমলাটাই দিলাম।
ফটো ক্রেডিটঃ জোস মিলার/সিনেট
ফোনটির পুরো ফিটিংটা অনেক সুন্দর এবং আকর্ষনীয়। ফোনটি অনেক শক্তপোক্তও মনে হয়েছে অর্থাৎ পড়ে গেলে ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা অনেক কম।

অপারেটিং সিস্টেম এবং ফিচারঃ

লুমিয়া ৬২৫ এ অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে দেয়া হয়েছে উইন্ডোজ ফোন ৮ এবং মাইক্রোসফট এর সর্বশেষ রিলিজ করা Amber আপডেটও দেয়া হয়েছে ফোনটিতে। তাই আগের ফোনগুলির তুলনায় এটিতে বেশ কয়েকটি নতুন ফিচার এবং বিভিন্ন বিষয় ফিক্স করা হয়েছে। তবে ফোনটিতে Compass নাই। :( ফলে কোন কমপাস অ্যাপ ফোনটিতে কাজ করবে না এবং ম্যাপ ব্যবহারেও সামান্য অসুবিধা হবে। যদিও কমপাস এবং ম্যাপ খুব কম কাজেই লাগে।
লুমিয়া ৬২৫ এ কিন্তু সুন্দর বাংলা সাপোর্ট করে। অনেকেই জানতে চেয়েছিলেন উইনডোজ ফোনে বাংলা সাপোর্ট করে কিনা। বর্তমানে Windows Phone 8 সমৃদ্ধ সকল ফোনে বাংলা সাপোর্ট রয়েছে। তবে Windows Phone 7 কিংবা 7.5 এগুলিতে বাংলা সাপোর্ট নেই।

Tuesday, 12 November 2013

আপনি কি অনলাইনে আয় করতে চান?

আপনি কি অনলাইনে আয় করতে চান?? তাহলে আপনার জন্য আমার এ লেখাটি


 
সবাইকে আমার প্রথম টিউনে স্বাগতম। ইদানিং ব্লগ খুললেই যে জিনিস টা চোখে পড়ে সেটা হল অনলাইন আরনিং। মোটামুটি যার একটি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট কানেকশন আছে সেই চায় অনলাইনে আয় করতে। এদের মধ্যে অধিকাংশই কোন কাজ জানে না, তাই তারা জোগ দিচ্ছে নানা নামের পি টি সি সাইটে যার মাধ্যমে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একদল অসাধু ব্যাবসায়ীরা।
আমার টিউনটি তাদেরই জন্য যারা অনলাইন আরনিং লাইনে নতুন, তেমন কোন কাজ পারেন না কিন্তু আয় করতে চান। পাশাপাশি অন্যান্য সবার জন্যও হতে পারে একটা বাড়তি আয়ের উৎস।
তো কাজের কথায় চলে আসি। আমরা যারা ফেসবুক ব্যাবহার করি তারা মোটামুটি পোকার (poker) গেমটি সম্পর্কে জানি। এটা খুব জনপ্রিয় অনলাইন গেম। দেখা  যায় আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা পোকার খেলে কাটিয়ে দেই। আর বন্ধুদের সাথে কার কত চিপস আছে সেটা নিয়ে মাতামাতি করি। ও হ্যাঁ, আমি এই গেম নিয়ে কথা বলছি কেন? কারন তো অবশ্যই আছে।
আমি আজকে আপনাদেরকে এমন একটি ওয়েব সাইটের ঠিকানা দেব যেখানে আপনি পোকার খেলে টাকা আয় করতে পারবেন। কি মজা তাই না? তাহলে আর ফেসবুকে পোকার না খেলে তাড়াতাড়ি সাইট টিতে যেয়ে সাইন আপ করুন এবং পোকার খেলা শুরু করুন। আপনি যদি খেলতে না পারেন তবে আপনার বন্ধুদের কাছথেকে শিখে নিন। শুধু মাত্র পোকার খেলে আপনি পি টি সি সাইট গুলো থেকে ভালো আয় করতে পারবেন। আর যদি সত্যি সত্যি ফ্রি ল্যানসিং করতে চান তাহলে কিছু কাজ শিখুন যেটা করতে আপনার ভালো লাগে।
সাইট টিতে সাইন আপ করতে ক্লিক করুন এখানে http://www.grrrinders.com
পোকার টুর্নামেন্ট জিতে আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারেন. ভালো লাগলে কমেন্ট করবেন প্লিজ।

আপনি কি ATM ব্যবহারকারি? আপনার অজান্তে চুরি হতে পারে আপনার অ্যাকাউন্ট এর টাকা

আপনি কি ATM ব্যবহারকারি? আপনার অজান্তে চুরি হতে পারে আপনার অ্যাকাউন্ট এর টাকা। সময় থাকতে সাবধান হোন। ১ টি সময় উপযোগী টিউন। সবার পড়া উচিত

 
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি যাদের বিভিন্ন ব্যাংক এর atm কার্ড রয়েছে কিন্তু সেই কার্ড বেবহারে আমরা কতটুকু সতর্ক ? একবার ভাবে দেখেছেন আপনার ১ টু অসতর্কতায় আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে হাজার হাজার টাকা গায়েব (চুরি) হয়ে যেতে পারে । অনেকেই হয়ত ভাবছেন সেইটা কিভাবে সম্ভব । আচ্ছা ধরেন আপনি বুথ এ ঢুকলেন টাকা ক্যাশ করার জন্য আমিও আপনার পেছনে পেছনে ঢুকলাম এবং খেয়াল করে আপনার কার্ড এর নাম্বার টা লিখে ফেললাম আপনার অজান্তে ।
এখন আপনি পিন চাপলেন সেটাও আমি দেখে ফেললাম আর কার্ড এর উপরে ত আপনার নাম লেখাই থাকে । সবই আমি জেনে গেলাম । এখন আপনি ভাবছেন এই সব জানলে আমি আপনার কি করতে পারব যদি আমার হাতে কার্ড না পাই ? কিন্তু না এই ৩ টি জিনিস জানলে আমি আপনার কার্ড থেকে হাজার হাজার টাকা চুরি করে ফেলতে পারব ।
ভাবছেন কিভাবে ? ধরেন আমি এখন online এ ১ টা money detector কিনব ajkerdeal.com থেকে সেখানে তাদের online payment সিস্টেম আছে আমি dutch bangla bank er atm card use করব তারা আমাকে ডাচ বাংলা ব্যাংক এর ওয়েবসাইট এ নিয়ে যাবে সেখানে তারা আমার কাছে কি কি information চাইতে পারে নিচের স্ক্রীন শট এ দেখি ।

এখানে যে information দিতে হবে তা হল ১। কার্ড মালিকের নাম ২। কার্ড এর নাম্বার ৩। পিন । এগুলুর মধ্যে সব গুলুই আমার জানা হয়ে গেছে । এবার আমি টাকাটা paid করব ।

এখানে দেখুন payment successful।
এভাবে যে কারো কার্ড এর নাম্বার জানা থাকলে তার সরবনাশ করা যাবে । সুধু তাই নয় যদি আপনি অন্য কার কম্পিউটার ইউস করে অনলাইন এ কিছু কোন কিছু কিনেন এবং অনলাইন এ payment করেন তাহলে অই কম্পিউটার এর মালিক যদি আগে থেকে কম্পিউটার এ Keylogger দিয়ে রাখে তাহলে আপনার সব ইনফর্মেশন তার কাছে থেকে যাবে এবং সে এটার অপ ব্যাবহার করতে পারবে ।
এই ভয়ঙ্কর সমস্যা থেকে বাচার উপায়
  • ১। ATM Booth ব্যাবহার এর সময় খেয়াল রাখুন ।
  • ২। নিজের কার্ড কখনও অন্নের হাতে দিবেন না ।
  • ৩। কার্ড সব সময় নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
  • ৪। কিছুদিন পর পর পিন পরিবর্তন করুন অন্তত মাসে ১ বার হলেও ।
  • ৫। কখন নিজের কম্পিউটার ছাড়া অন্য কারও কম্পিউটার ইউস করে অনলাইন এ payment করবেননা ।
  • ৬। যাদের কার্ড এ খুদাই করে নাম লেখা নেই মার্কার কলম দিয়ে লেখা তারা অন্য মার্কার ইউস করে নামটা মুছে ফেলুন বা ঢেকে ফেলুন ।
  • ৭। যাদের কার্ড এ খুদাই করে নাম লেখা তারা কার্ড ফেরত দিয়ে খুদাই ছাড়া কার্ড নিতে পারেন।
উক্ত নিয়ম গুলু মেনে চললে আপনি সহজেই অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন ।
আজ এ পর্যন্তই সবাই ভাল থাকবেন ।

“মিনারেল ওয়াটার” এর নামে আমরা কি খাচ্ছি! সাবধান হোন ভাল থাকুন।

“মিনারেল ওয়াটার” এর নামে আমরা কি খাচ্ছি! সাবধান হোন ভাল থাকুন।

আসসালামুয়ালাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। খবরটি হয়ত অনেকেই জানেন। শুধু যারা জানেন না তাদের কে বিষয়টি জানানোর জন্য আমার আজকের এই টিউন। এ বিষয় নিয়ে আগে টিউন হলে ক্ষমা করবেন।
**মিনারেল ওয়াটারের প্রায় সব বোতলেই ওয়াসার পানি**
পানির অপর নাম জীবন। আর সেই জীবন নিয়েই চলছে প্রতারণা। দেশে উৎপাদিত বোতলজাত মিনারেল ওয়াটার কতটা বিশুদ্ধ? তৃষ্ণার্তের এ উত্তর, বাজারের বেশির ভাগ মিনারেল ওয়াটারে পাওয়া যাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত জীবাণু। এসব পানিতে লেড, ক্যাডমিয়াম, কলিফরম ও জিংক উপাদানের অস্তিত্ব রয়েছে, যা মানিব দেহের জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর।

বোতল জার ও প্লাস্টিক প্যাকেটের পানিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্ধারিত আয়রন, পিএইচ, ক্লোরিন, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম নেই বললেই চলে। অভিযোগ রয়েছে, কথিত এসব 'মিনারেল ওয়াটার' এর যথাযথভাবে ফিলট্রেশনও ( ছাকন প্রক্রিয়া) করা হচ্ছে না।
অনেক কম্পানি ওয়াসার পানি গামছায় ছেকে বোতলে ভরে দীর্ঘদিন থেকে রমরমা বাণিজ্য করে যাচ্ছে।জারের পানির ক্ষেত্রে নিম্নমানের চিত্র আরো প্রকট। পানির অপর নাম জীবন হলেও এ জীবন নিয়েই চলছে জমজমাট ব্যবসা।
কনজুমারস আসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) পরিচালিত এক রাসায়নিক পরীক্ষায় কয়েকটি ব্র্যান্ডের বোতল পানি সম্পর্কে ভয়াভহ তথ্য পাওয়া যায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগ তাদের নিজস্ব পরীক্ষাগারে এসব বোতলের পানি পরীক্ষা-নিরীক্ষায় অতি নিম্নমানের হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ওই গবেষণায় বহুজাতিক একটি কম্পানির উৎপাদিত একটি ব্র্যান্ডের পানি ছাড়া বাকি সব ব্র্যান্ডের পানিতে ত্রুটি ধরা পরে।
গবেষণায় ৯টি ব্র্যান্ডের পানিতে দ্রবণীয় লবণ, সীসা, লোহার পরিমাণ বেশি পাওয়া যায়। কোন কোন পানিতে পাওয়া যায় শরীরের জন্য  ক্ষতিকারক পদার্থ ক্যাডমিয়াম। পানি বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ক্যাডমিয়ামযুক্ত নির্দিষ্ট ব্র্যান্ডের পানি নিয়মিত আপ্ন করেন এবং তা অভ্যাসে পরিণত হয় তাহলে তার শরীরে পুষ্টির অসমতা দেখা দিতে পারে। এর প্রতিক্রিয়ায় ক্যান্সারও হতে পারে।
সুতরাং, এসব পানি খাওয়া ছারুন এবং ভাল থাকুন।

Smart Phone Pin Lost! Be care Full

স্মার্টফোনের পিন চুরি সহজ! সাবধান থাকুন (সর্তকতামূলক পোস্ট)

স্মার্টফোনে ব্যবহূত ব্যক্তিগত পরিচিতি নম্বর (পিন) সহজেই হাতবদল হতে পারে। স্মার্টফোনকে সুরক্ষিত করতে, মোবাইল ব্যাংকিং, ই-মেইল, ই-কমার্স সাইটসহ অনেক কিছুতেই পিন ব্যবহার করা হয়। আশঙ্কার কথা হচ্ছে, এই পিন হাতবদল হতে পারে ক্যামেরা ও মাইক্রোফোনের মাধ্যমেই। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজের একদল গবেষক এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানিয়েছেন।
বোনাসঃ DownloadThe To Do List [BRRip] Movie 2013
http://freedirectmoviezdownload.blogspot.com/
গবেষক দলটি পিন স্কিমার নামে বিশেষ একটি প্রোগ্রাম তৈরি করে সেটি স্মার্টফোনে ব্যবহার করে। এ প্রোগ্রাম ব্যবহারের মাধ্যমে যখন কেউ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর ছবি তোলে তখন তার মাধ্যমে স্মার্টফোনে দেওয়া পিন সহজেই মাইক্রোফোনে সংরক্ষণ হয়ে যায়। স্মার্টফোনের টাচস্ক্রিনে যে পিন দেওয়া হয় সেটি লেখার সঙ্গে সঙ্গে মাইক্রোফোনে সংরক্ষণ হতে শুরু করে। পরবর্তী সময়ে সে সংকেতটি হাতবদল হতে পারে। গুগল নেক্সাস এস এবং স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এসথ্রি স্মার্টফোনের ওপর এ পরীক্ষা করা হয়।
গবেষণা দলের অধ্যাপক রস অ্যান্ডারসন এবং লরেন্ট সিমন জানান, ‘আমরা আসলে এ গবেষণার মাধ্যমে এটাই প্রমাণ করতে চেয়েছি যে ক্যামেরা দিয়ে শুধু ছবি তোলাই নয় আরও অনেক কিছুই করা যায়। বিশেষ করে চার অক্ষরের পিন সফলভাবে পাওয়া যায় ৫০ শতাংশ আর আট অক্ষরের পিন পাওয়ার ক্ষেত্রে সফলতা প্রায় ৬০ শতাংশ।’ গবেষণার ফলাফল দেখে যেখানে-সেখানে যে কারও ক্যামেরা, স্মার্টফোন কিংবা ট্যাবলেটে ছবি না তোলার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকেরা।
http://freedirectmoviezdownload.blogspot.com/
তাঁদের মতে, এভাবে পিন হাতবদল হওয়ার বিষয়টি ভালো কিছু নয়। নিজের ব্যক্তিগত অনেক তথ্যই অন্যের হাতে চলে যেতে পারে বলেও সতর্ক করে দিয়েছেন গবেষকেরা। সাধারণ স্মার্টফোন সুরক্ষার ক্ষেত্রে পিন সহজেই হাতবদল হলেও তেমন ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা নেই। তবে একই পদ্ধতিতে অন্যান্য পিন চুরি হলে সে ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের। তাই ব্যবহারকারীদেরই সাবধান থাকতে হবে।
—বিবিসি অবলম্বনে
বোনাসঃ DownloadThe To Do List [BRRip] Movie 2013
যারা  নতুন নতুন সব মুভি পেতে চান তারা  Free Direct Movies Download চলে আসুন এবং আপনার পছন্দের ছবিটি ডাউনলোড করুন।

Download Android 2 Excellent APS & Games

অ্যান্ড্রয়েড এর দুটি চমৎকার এ্যাপস ও একটি ফাটাফাটি গেমস ফ্রি

আসসালামু আলাইকুম,
আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজ দুটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপলিকেশন নিয়ে আলোচনা করবো। যে দুটি অ্যাপলিকেশন দৈনন্দিন জীবনে খুবই কাজের মুলত যারা মোবাইলে কোরআন শরীফ পড়তে, শুনতে ভালবাসেন এবং বাংলা অনুবাদ সহ অ্যাপ দুটি গুগল প্লে ষ্টোর থেকে কিনতে হয়। এখানে  ফুল ভাসন লিঙ্ক দেওয়া আছে.।

 ০১. iQuran

ডাউনলোড করুন নিচের লিঙ্ক থেকে (ফুল ভাসন )  :
https://www.dropbox.com/s/uqiblt57xgmfceg/iQuran%20Pro%20v2.5.1%20-SRZ.apk
অ্যাপসটি গুগল প্লে ষ্টোরে দেখতে ক্লিক করুন :
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.guidedways.iQuranPro&hl=en

02. iPray: Prayer Times & Qibla

এই অ্যাপসটি চমৎকার সময়মত আপনাকে নামাজের জন্য স্বরন করাবে। কিবলা ডিরেকশন আছে। এটি ও গুগল প্লে ষ্টোর থেকে কিনতে হয়৤ কিন্তু নিচে ফুল ভাসন লিঙ্ক দেওয়া হল।
ফুল ভাসন ডাউনলোড লিঙ্ক :
https://www.dropbox.com/s/vv1uaumfjiwzxz0/iPray%20-%20Prayer%20Times%20%26%20Qibla%201.4.6%20%28androidfullapps.com%29.apk
গুগল প্লে ষ্টোর লিঙ্ক:
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.guidedways.ipray&hl=en

03. Fruit Ninja: Puss in Boots

গুগল প্লে ষ্টোর লিঙ্ক : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.halfbrick.fruitninjapib&hl=en
ফুল ভাসন ডাউনলোড লিঙ্ক :
https://www.dropbox.com/s/re00vdohs1w7xjw/Fruit%20Ninja%20Puss%20in%20Boots%20v1.0.4%20-SRZ.apk

Free Download Android Next Launcher 3D

একদম ফ্রীতে Download করুন Android মোবাইলের জন্য অসাধারণ একটি Next Launcher 3D


আমরা Android মোবাইল ব্যাবহারকারিরা অনেকেই Default Launcher এর চেয়ে Custom Launcher অনেক পছন্দ করি। তেমন একটি অসাধারণ Launcher হল Next Launcher 3D Pro . Google Play Store এ এই launcher টির দাম $11 যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় 900+ টাকার মত । আমি কিছু screen short দিলাম জাদি ভাল লাগে তাহলে এখনই Download করে নিন। নিচে লিংক দেয়া আছে।
Download Link :

Monday, 11 November 2013

Web Design Episode -09


ওয়েব ডিজাইন এর হাতেখড়ি [পর্ব-৯] :: সিএসএস নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা


কেমন আছেন সবাই, আশা করছি সবাই ভালো আছেন। এত দিনে আমি আপনাদেরকে HTML সম্পর্কে ধারণা দিয়েছি। আজ থেকে আমরা সিএসএস এর ব্যবহার দেখব। এখানে আমি সিএসএস সম্পর্কে বেসিক কিছু আলোচনা উপস্থাপন করেছি। শুরুতেই জেনে নেওয়া যাক সিএসএস কি? একটি ওয়েবপেজকে বিভিন্ন দিক থেকে সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য সিএসস ব্যবহার করা হয়। সিএসএস এর মানে হলো ক্যাসকেডিং স্টাইল শিট(CSS- Cascading Style Sheets)। সিএসএস এর সিনট্যাক্স তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত।
১। সিলেক্টর(Selector)
২। প্রোপার্টি(Property)
৩। ভ্যালু(Value)
Selector  {property: value}
 
সিলেক্টর হলো নির্দিষ্ট একটি ট্যাগ যেটি আপনি নির্বাচন করতে চান। প্রোপার্টি হচ্ছে অ্যাট্রিবিউট যেটাকে পরিবর্তন করা হয়। আর প্রত্যেকটি প্রোপার্টির একটি নির্দিষ্ট ভ্যালু থাকে। যেমনঃ
Body {color: red}
একাধিক ভ্যালুর ক্ষেত্রে ভ্যালু গুলোকে সেমিকোলন দিয়ে পৃথক করা হয়। যেমনঃ
P { text-align: left; color: green}
সিলেক্টর বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে, যেমনঃ
  • ইউনিভার্সাল সিলেক্টর
  • আইডি সিলেক্টর
  • ক্লাস সিলেক্টর
  • টাইপ সিলেক্টর
  • ডিসেনডেন্ট সিলেক্টর
এছাড়াও আরও অনেক ধরণের সিলেক্টর আছে। কিন্তু ক্লাস এবং আইডি সিলেক্টর বাদে বাকি গুলো তেমন কোন কাজে লাগেনা। এগুলোর ব্যবহার আমরা পরবর্তিতে দেখব।
একটি এইচটিএমএল ডকুমেন্ট এর সাথে তিন ভাবে স্টাইল শিট যুক্ত করা হয়। সেগুলো হলোঃ
১. এক্সটার্নাল স্টাইল শিট (Extarnal Style Sheet): একই স্টাইল অনেক গুলো পেজে ব্যবহারের ক্ষেত্রে এক্সটার্নাল স্টাইল শিট ব্যবহার করা হয়।
২. ইন্টারনাল স্টাইল শিট (Internal Style Sheet): কোন নির্দিষ্ট পেজে একক কোন স্টাইল প্রয়োগ এর ক্ষেত্রে ইন্টারনাল স্টাইল শিট ব্যবহার করা হয়।
৩. ইনলাইন স্টাইলস(Inline Styles): এটি হচ্ছে সিএসএস style ট্যাগকে HTML কোড এর ভিতর ব্যবহার করার নিয়ম।
HTML ডকুমেন্ট এর ভিতরে কিভাবে স্টাইল শিট ব্যবহার করা হয় তা এখন আমি আপনাদেরকে দেখানোর চেষ্টা করব। শুরুতেই চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে ইন্টারনাল স্টাইল শিট ব্যবহার করা হয়। ব্যবহার দেখার আগে কিছু কথা জেনে নেওয়া যাক। তা হল আমরা কখন কি ব্যবহার করব। মূল কথা হল আমাদের HTML ফাইল এ বিভিন্ন ডিজাইন ব্যবহার এর জন্য স্টাইল শিট ব্যবহার করি। এখন কথা হল কখন কোনটা ব্যবহার করলে ভাল হবে। ধরুন আপনি অনেকগুলো পেজ এর একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে যাচ্ছেন, এখন দেখা যেতে পারে আপনাকে অনেক গুলো ওয়েবপেজে একই ডিজাইন বারবার ব্যবহার করা লাগছে, সেক্ষেত্রে আপনার উচিত হবে এক্সটার্নাল স্টাইল শিট ব্যবহার করা। আবার ধরুন এমন একটি ডিজাইন যেটি কিনা শুধুমাত্র একটি পেজেই ব্যবহার করতে হবে সেক্ষেত্রে আপনার উচিত হবে ইন্টারনাল স্টাইল শিট ব্যবহার করা। এখন চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক কিভাবে এক্সটার্নাল স্টাইল শিট এর ব্যবহার করা হয়। শুরুতে আপনাকে যা করতে হবে তা হচ্ছে আপনাকে একটি সিএসএস ফাইল তৈরি করতে হবে। একটি নোটপ্যাড ওপেন করে তাতে নিম্নের কোডটি লিখুন।
body {background-color: #99FF66}
h1 { font-size:24px; text-align:center;}
h2 { color:#0066FF}
p { margin-right:auto}
এবার এই ফাইলটিকে .css এক্সটেনশন দিয়ে সেভ করুন। আমি এখানে ফাইলটি style.css নামে সেভ করেছি কারন এটিকে আমদের পরবর্তিতে লিঙ্ক এর জন্য ব্যবহার করতে হবে।
এখন আবার একটি নোটপ্যাড নিয়ে নিম্নের কোডটি টাইপ করুন।
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
12
13
14
15
16
17
18
19
20
21
<html></pre>
<head>
 
<title>ABH World IT Academy </title>
 
<link rel="stylesheet" type="text/css" href="style.css"/>
 
</head>
 
<body>
 
<h1> ABH World IT Academy </h1>
 
<h2> This is a practice page of Extarnal Style Sheet </h2>
 
<p> ABH World IT academy is a well structured and one of the best IT academies of Bangladesh, which have a young & strong team. ABH World IT academy also looks to make the young generation to be self-dependent. ABH World IT Academy is ready to give them proper guidance and help to build up their career in IT sector. </p>
 
</body>
 
</html>
<pre>
এবার এটিকে আপনি যেকোন একটি নামে .html এক্সটেনশন দিয়ে সেভ করুন। আমি ফাইলটিকে external_style.html নামে সেভ করেছি। আপনারাও চাইলে করতে পারবেন। এখানে একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন তা হল আপনার সিএসএস ফাইল আর এই ফাইলটি যেন একই ফোল্ডারে থাকে। এবার আপনি আপনার এইচটিএমএল ফাইলটিকে যেকোন একটি ফোল্ডারে ওপেন করুন। আশা করছি সম্পূর্ণ বিষয়টি পরিষ্কার বুঝতে পেরেছেন।
পরবর্তি পর্ব গুলোতে আমি উদাহরণ সহ প্রত্যেকটি বিষয় আলাদা আলাদা ভাবে দেখানোর চেষ্টা করব।   আজ তাহলে এ পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন।

Web Design Episode -08

tDrive/tuner/chaintune_learn-web-design.jpg
ওয়েব ডিজাইন এর হাতেখড়ি
  • ওয়েব ডিজাইন এর হাতেখড়ি [পর্ব-০৮] :: এইচটিএমএল ব্যবহার করে ছোট একটি প্রজেক্ট
 

 গতপর্বে আমি আপনাদেরকে div ট্যাগ এর ব্যবহার দেখিয়েছি। আশা করছি সেটি আপনারা ভালো করে প্রাকটিস করেছেন। গত পর্বে আমি আপনাদেরকে বলেছিলাম যে এইচটিএমএল ব্যবহার করে আমরা ছোটখাট একটা প্রজেক্ট করব। কিন্তু এর জন্য আপনাদেরকে আগের বিষয়গুলো ভালোভাবে বুঝতে হবে এবং প্রাকটিস থাকতে হবে। গতপর্বে আমি আপনাদেরকে বলেছিলাম একটি ওয়েবপেজ তৈরি করতে গেলে সর্বপ্রথম আমাদেরকে যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে পরিকল্পনা। পরিকল্পনা করে কাজ শুরু করার কোন বিকল্প নেই। শিক্ষার  বিভিন্ন মাধ্যম যেমন- বই, অনলাইন ইত্যাদিতে দেখা যায় আগে কোডটি দেওয়া থাকে তারপর কোডের বর্ণনা। কিন্তু যেহেতু আমি এখানে সেখানোর পাশাপাশি ছোট একটি প্রজেক্টও আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি। সেজন্য কোড এর আগে পরে ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করছি, যার মাধ্যমে প্লান এর বিষয়টাও আপনাদের সামনে পরিষ্কার হয়। চলুন তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের প্রজেক্ট শুরু করি। এখানে আমি সম্পূর্ণ ওয়েবপেজ জুড়ে একটি এডমিশন ফর্ম ডিজাইন করব। এবং এটির ডিজাইন আমি এমন ভাবেই করেছি যেন তার ভিতরে পূর্বের শেখা সমস্ত বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা যায়। একটা বিষয় আমরা সবাই জানি যে এইচটিএমএল এ সমস্ত কোড আমরা বডি এর ভিতরে লিখি। এখন একটা বিষয় চিন্তা করে দেখুন অধিকাংশ ওয়েবপেজই আপনি দেখতে পাবেন যাদের দুই পাশে ফাকা থাকে। আর আমরা যেহেতু একটু ফর্ম ডিজাইন করতে যাচ্ছি সেহেতু আমাদেরও উচিত এটাকে একটি ফর্ম এর আকৃতি দেওয়া। এর জন্য আমরা এখানে যেটা করেছি। সেটা হল একটি div নিয়েছি এবং বডি টাকে আলাদা ভাবে দেখানোর জন্য সেটার ভিতর আলাদা অ্যাট্রিবিউট নিয়ে ভিন্ন কালার দিয়ে দিয়েছি। এই কথা বলতে গিয়ে যে কথাটি মনে পড়ল তা হল ট্যাগ এর ভিতর অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করা হয় সেটি আপনারা সকলেই যানেন, এবং তার ভিতরে এর প্রপারটিজ দিয়ে দেওয়া হয়। সুতরাং আমি যদি আলাদা আলাদা ভাবে লিখে প্রত্যেকটা লাইনের বর্ণনা দিতে যাই তাহলে হইতোবা পুরো একটা বই লিখে ফেলতে হবে। তাই বুঝতে না পারলে পরবর্তিতে প্রশ্ন করবেন। আরও বেশি প্রবলেম হলে আগের বিষয় গুলোভালোভাবে প্রাকটিস করবেন।
বডি এর ভিতরে একটি div নিয়ে একটি ফর্ম এর সম্পুর্ণ অংশ আমরা নির্বাচন করেছি। এখন আমাদের যা করতে হবে তা হল এক এক করে এর ভিতরের বিষয় বস্তু গুলোকে যুক্ত করতে হবে। এবার তাহলে আপনাদের কে কোডটি দিয়ে দেই। এটিকে .html এক্সটেনশন দিয়ে সেভ করে আপনার ব্রাওজারে ওপেন করে একদিকে ফলাফল এবং সাথে সাথে কোডটি মিলিয়ে দেখুন।

</pre>
<html>
 
<head>
 
<title>Admission Form</title>
 
</head>
 
<body style="background-color:#CCCCCC;">
 
<div id="container" align="center" style="width:900px; height:1410px; border:groove; background-color:#FFFFFF; margin:0px auto;">
 
<h1 style="text-align:center; color:#0099FF"> ABH World IT Academy</h1>
 
<h2 style="text-align:center; color:#0099FF"> Admission Form</h2>
 
<form>
 
<div id="1st">
 
<div id="course" style="margin-left:20px; float:left;"> Course:
 
<select name="course">
 
<option value="PWD"> Professional Website Designe </option>
 
<option value="CWJ"> Corporate Website Designe With Joomla </option>
 
<option value="BGD"> Basic Graphics Design </option>
 
<option value="ALD"> Advance Logo Design </option>
 
<option value="PHP"> PHP & MySQL </option>
 
<option value="AAD"> Android Apps Development </option>
 
</select>
 
</div>
 
<div id="date" style=" text-align:right; margin-right:20px; float:right;"> Date:
 
<input type="text" name="date" style="border:groove;"/> </div>
 
</div> <!--close of 1st line div-->
 
<br/>
 
<div id="student_information" style="width:850px; height:300px; border:groove; text-align:left; margin:10px">
 
<table>
 
<tr>
 
<td> Full Name: </td>
 
<td> <input type="text" name="std_name" size="30" style="border:groove"/></td>
 
<tr>
 
<td>Father's Name: </td>
 
<td><input type="text" name="fthr_name" size="30" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
<td>Mother's Name: </td>
 
<td><input type="text" name="mthr_name" size="30" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
<td>Contact Address: </td>
 
<td><input type="text" name="CA" size="30" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
<td>Mobile Number: </td>
 
<td><input type="text" name="mbl_no" size="30" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
<td>Email Address: </td>
 
<td><textarea rows="3" cols="22" style="border:groove"></textarea></td>
 
</tr>
 
<td>Date of Birth: </td>
 
<td><input type="text" name="DOB" size="30" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
</table>
 
</div> <!--end of student information div-->
 
<br/>
 
<div id="sex" style="width:850px; height:25px; border:groove; text-align:left;">
 
Gender:&nbsp; &nbsp;&nbsp; Male
 
<input type="radio" name="sex" value="Male" checked="checked">
 
Female
 
<input type="radio" name="sex" value="Female" checked="checked">
 
</div> <!--close of gender div-->
 
<h3>For Job Holder</h>
 
<div id="sex" style="width:850px; height:30px; border:groove; text-align:left;">
 
<table>
 
<tr>
 
<td>Organization Name:</td>
 
<td><input type="text" size="30" name="orga" style="border:groove"/></td>
 
<td>Designation:</td>
 
<td><input type="text" size="30" name="dsg" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
</table>
 
</div> <!--close of job div-->
 
<h3>For Student </h3>
 
<div id="sex" style="width:850px; height:30px; border:groove; text-align:left;">
 
<table>
 
<tr>
 
<td>Institute Name:</td>
 
<td><input type="text" size="30" name="inst" style="border:groove"/></td>
 
<td>Class/Department:</td>
 
<td><input type="text" size="30" name="cls" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
</table>
 
</div> <!--close of std_institute div-->
 
<h3>From Where you heard about us ? </h3>
 
<div id="student_information" style="width:850px; height:30px; border:groove; text-align:left; margin:10px">
 
Person
 
<input type="checkbox" name="media" value="Person"/>
 
Online
 
<input type="checkbox" name="media" value="Online"/>
 
Paper/Magazine
 
<input type="checkbox" name="media" value="Paper"/>
 
Other
 
<input type="checkbox" name="media" value="Other"/>
 
</div>
 
<h3> For office use only</h3>
 
<div id="student_information" style="width:850px; height:220px; border:groove; text-align:left; margin:10px">
 
<table>
 
<tr>
 
<td>Name of Councilor: </td>
 
<td> <input type="text" name="counilor_name" size="30" style="border:groove"/></td>
 
<tr>
 
<td>Class days:</td>
 
<td><input type="text" name="cls_day" size="30" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
<td>Class time: </td>
 
<td><input type="text" name="cls_time" size="30" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
<td>Batch no: </td>
 
<td><input type="text" name="batch" size="30" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
<td>Name of Trainer: </td>
 
<td><input type="text" name="trainer_name" size="30" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
<td>Class start: </td>
 
<td><input type="text" name="cls_start" size="30" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
</table>
 
</div> <!--end of office information div-->
 
<h3>Payment Option </h3>
 
<div id="sex" style="width:850px; height:30px; border:groove; text-align:left;">
 
<table>
 
<tr>
 
<td>Course Fee:</td>
 
<td><input type="text" size="30" name="fee" style="border:groove"/></td>
 
<td>Remarkable:</td>
 
<td><input type="text" size="30" name="remark" style="border:groove"/></td>
 
</tr>
 
</table>
 
</div> <!--close of payment option div-->
 
</form>
 
<br/>
 
<div id="last">
 
<div id="course" style="margin-left:20px; float:left;">
 
<hr/>
 
Student's Signature
 
</div>
 
<div id="date" style=" text-align:right; margin-right:20px; float:right;">
 
<hr/>
 
Councilor's Signature
 
</div>
 
</div>
 
</div> <!--close of container div-->
 
</body>
 
</html>
<pre>

এখন লক্ষ্য করে দেখুন এখানে আমরা div এর ভিতরে div, এবং তার ভিতরেও একাধিক div নিয়ে সম্পুর্ণ ফর্ম এর অংশ গুলোকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে নিয়েছি।  এরপর এর ভিতরের বিভিন্ন অংশগুলোকে যুক্ত করেছি। এখানে আরও একটি বিষয় লক্ষনীয় যে, প্রত্যেকটি div আলাদা আলাদা ভাবে চিহ্নিত করার জন্য আমি এদেরকে ভিন্ন ভিন্ন আইডি নেম দিয়েছি। এখানে আর কোন ব্যাখ্যা দিচ্ছিনা। আপনারা নিজেরাই খুজে বের করুন আপনাদের কোথায় কোথায় বুঝতে সমস্যা হচ্ছে । আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল বড় কোড লেখার সময় অবশ্যই কমেন্ট এর ব্যবহার করুন।
আজ তাহলে এ পর্যন্তই। সকলে ভালো থাকবেন।

Web Design Episode -07

tDrive/tuner/chaintune_learn-web-design.jpg
ওয়েব ডিজাইন এর হাতেখড়ি
  • ওয়েব ডিজাইন এর হাতেখড়ি [পর্ব-০৭] :: এইচটিএমএল ফর্ম এবং ডিভ ট্যাগ এর ব্যবহার
 

সৃষ্টিকর্তার অশেষ মেহেরবাণিতে আশা করছি সকলে ভালই আছেন। আশা করছি এর আগে আমি আপনাদেরকে যতগুলি ট্যাগ এর ব্যবহার দেখিয়েছি তার সবগুলো আয়ত্ত করে ফেলেছেন। একটি কথা আমি আপনাদের বারবার স্মরণ করিয়ে দেই, আর তা হলো প্র্যাকটিস। আপনাদেরকে প্রচুর পরিমানে প্র্যাকটিস করতে হবে। তা না হলে কিছুই শিখতে পারবেন না। ইতিপূর্বে আমি আপনাদেরকে যা যা ব্যবহার দেখিয়েছি তার সব গুলোই নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে থাকুন এবং বিভিন্ন ভাবে পরিবর্তন এনে নিজের মত করে ডিজাইন করুন।
এর আগের পর্বে আমি ফর্মের কয়েকটি অংশ তৈরি করা দেখিয়েছি। আজ আমরা দেখব কিভাবে পাসওয়ার্ড ফিল্ড এবং ড্রপ ডাউন বক্স তৈরি করা যায়। চলুন তাহলে শুরু করা যাক। একটি নোটপ্যাড নিয়ে নিম্নের কোডটি টাইপ করুন।
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
12
13
14
15
16
17
18
19
20
21
22
23
24
25
26
27
28
29
30
31
32
33
</pre></pre>
<html>
<head>
<title>Password Field</title>
</head>
<body>
<form>
User ID:
<input type="text" name="user">
<br/>
Password:
<input type="password" name="password">
<br>
<input type="submit" value="Submit">
</form>
</body>
</html>
<pre>
এখানে কোডটিতে আপনি কিভাবে পাসওয়ার্ড ফিল্ড তৈরি করবেন তার পাশাপাশি কিভাবে সাবমিট বাটন তৈরি করবেন সেটিও দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এবার তাহলে চলুন ফর্মের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ড্রপ-ডাউন বক্স কিভবে তৈরি করা যায় সেটি দেখা যাক। ড্রপ-ডাউন বক্স ব্যবহার করে সাধারণত একটি নির্বাচনযোগ্য তালিকা তৈরি করা হয়। একটি নোটপ্যাড নিয়ে নিম্নের কোডটি টাইপ করুন।
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
12
13
14
15
16
17
18
19
20
21
22
23
24
25
26
27
28
29
30
31
32
33
34
35
36
37
38
39
</pre></pre>
<html>
<head>
<title>Drop Down Box</title>
</head>
<body>
<form>
Select Your country:
<select name="country">
<option value="Bangladesh">Bangladesh </option>
<option value="Pakisthan">Pakisthan </option>
<option value="USA">USA </option>
<option value="Canada">Canada </option>
<option value="Japan">Japan</option>
<option value="Iran">Iran </option>
<option value="Nepal">Nepal </option>
</select>
</form>
</body>
</html>
<pre>
আশা করছি একটি ফর্ম তৈরি করতে মোটামুটি যা যা প্রয়োজন তা আমরা আপনাদের কে দেখিয়ছি। এবার আপনারা নিজে নিজে সমস্ত বিষয়গুলো একত্রিত করে পূর্ণাঙ্গ একটি ফর্ম তৈরি করার চেষ্টা করুন।
এবার চলুন দেখে নেওয়া যাক HTML এর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ট্যাগ <div> এর ব্যবহার। আসলে এইচটিএমএল এর অনেক ট্যাগ রয়েছে, আমি এখানে চেষ্টা করেছি সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ট্যাগ গুলোর ব্যবহার আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য। এবং সেগুলিকে কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তাও আপনাদেরকে দেখিয়েছি। কিন্তু সাদামাটা ভাবে এভাবে ট্যাগ এর ব্যবহার শিখলেই তো আর হবে না। আমাদের লক্ষ্য থাকবে কিভাবে একটি সুন্দর ওয়েবপেজ তৈরি করা যায়। আর ওয়েবপেজকে সুন্দর রুপ দেওয়ার জন্য সিএসএস জানা জরুরী। যেটা কিনা আমি পরবর্তিতে আপনাদেরকে দেখাব। কিন্তু এইচটিএমএলই হচ্ছে একটি ওয়েবপেজ তৈরি করতে গেলে যা যা লাগবে তার সূচনা। আমি আপনাদেরকে এতদিন যা যা দেখিয়েছি সেগুলোকে দিয়েই আপনারা চাইলে সুন্দর একটি পেজ ডিজাইন করে ফেলতে পারেন। যেটার প্রমাণ সামনের পর্বে আমি আপনাদেরকে দেখাব। যেটাকে এইচটিএমএল ব্যবহার করে তৈরি করা ছোট খাট একটা প্রজেক্টও বলা যেতে পারে। আগের পর্বে আমি আপনাদেরকে বলেছিলাম যে একটি পূর্ণাঙ্গ ফর্ম কিভাবে তৈরি করতে হয় তা দেখাব। হ্যা সেটাকেই আমি একটি প্রজেক্ট আকারে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব, যার ভিতরে আমাদের আগের শেখা বিভিন্ন ট্যাগ এর সম্মিলিত ব্যবহার আপনারা দেখতে পাবেন। আসলে প্রজেক্ট ভিত্তিক কাজ না করলে কখনই আপনার শেখাটা সম্পূর্ন হবেনা। আপনি যখন কোন প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করবেন তখনি আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনাকে কি কি পরিকল্পনা করতে হবে, কিভাবে কাজ শুরু করতে হবে, কখন কিসের ব্যবহার করতে হবে।
তাহলে এবার চলুন <div> ট্যাগ এর ব্যবহার দেখে নিই। একটি ওয়েবপেজ ডিজাইন করতে গেলে এটি অনেক কাজে লাগে। আপনি যখন একটি ওয়েবপেজ ওপেন করেন তখন দেখবেন সেটাতে বিভিন্ন অংশ থাকে। এই ট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার পেজটিকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে ফেলতে পারবেন। যা কিনা একটি ওয়েবপেজ তৈরি করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তাহলে একটি নোটপ্যাড নিয়ে নিচের কোডটি টাইপ করে সেভ করে ব্রাউজারে ওপেন করে ফলাফল দেখুন।
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
12
13
14
15
16
17
18
19
20
21
22
23
24
25
26
27
28
29
30
31
32
33
34
35
36
37
38
39
40
41
42
43
44
45
46
47
48
49
50
51
52
53
54
55
56
57
</pre></pre>
<html>
<body>
&nbsp;
<div id="container" style="width:1000px; height:300">
&nbsp;
<div id="header" style="background-color:#0099FF">
<h1 style="margin-bottom:0; text-align:center">Use of Div Tag</h1></div>
&nbsp;
<div id="menu" style="background-color:#00CCFF;height:250px;width:250px;float:left;">
<b>Standard Attribute </b><br/>
id<br/>
class <br/>
title<br/>
style<br/>
lang</div>
&nbsp;
<div id="content" style="background-color:#EEEEEE;height:250px;width:750px;float:left;">
<h3 align="center"> HTML div Tag </h3>
<p>
<div> The HTML  tag is used for defining a section of your document. With the div tag, you can group large sections of HTML elements together and format them with CSS.
The difference between the div tag and the span tag is that the div tag is used with block-level elements whilst the span tag is used with inline elements.
&nbsp;
&nbsp;
</p></div>
</div>
&nbsp;
</body>
</html>
<pre>
ট্যাগ আর অ্যাট্রিবিউট নিয়ে নিশ্চয় নতুন করে বলার কিছু নেই। তবু আবারো মনে করিয়ে দিই। লক্ষ্য করে দেখুন, এখানে ট্যাগ গুলোর ভিতরে কিভাবে অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করা হয়েছে। সেগুলো পরিবর্তন করে বিভিন্ন ভাবে আপনি প্রাকটিস করুন। আর এখন যেহেতু আপনাকে অনেক বড় বড় কোড লিখতে হবে সে জন্য কাজের সুবিধার জন্য আপনি ভালো একটি কোড এডিটর ইউজ করতে পারেন। যেমনঃ Notepad++, Dreamweaver.
আগামী পর্বে আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে পূর্ণাঙ্গ একটি ফর্ম তৈরি করতে হয়। সে পর্যন্ত সকলেই ভালো থাকবেন আজ এখানেই শেষ করছি।